অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ কিছু কুকুরের জন্য একটি সাধারণ আচরণ, কিন্তু একটি বিড়ালকে মলত্যাগ করা দেখতে অদ্ভুত হতে পারে কারণ এটি খুব সাধারণ ঘটনা নয়। সব সময় বিড়ালের ঢল না দেখা প্রাণীদের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখায়। এই বিড়াল আচরণ আপনার বিড়ালছানা একটি বিশেষত্ব হতে পারে. এমন পশম আছে যেগুলি যখন খুশি এবং ফুসফুসে হয় তখন ললাট করে। যাইহোক, অন্যান্য উদ্বেগজনক কারণগুলি বিড়ালকে প্রচুর পরিমাণে ঢেকে ফেলতে পারে৷

আচরণের কারণগুলি এবং বিড়ালটি যখন ঢোকে তখন কী করতে হবে তা বোঝার জন্য, ঘরের পাঞ্জা সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে৷ বিষয় সম্পর্কে একমূহুর্তের জন্য তাকাও!

বিড়াল ড্রুলিং: কি আচরণের কারণ হতে পারে?

এমন কিছু শর্ত রয়েছে যা একটি বিড়ালকে প্রচুর পরিমাণে স্রাব করতে পারে। অতএব, আদর্শ হল পর্যবেক্ষণ করা যদি প্রাণীটি অত্যধিক লালা নিঃসরণে অন্য ধরনের অস্বস্তির সম্মুখীন হয়। নিচে কিছু কারণ দেখুন যা বিড়ালকে অত্যধিক শুকিয়ে যেতে পারে:

দাঁতের সমস্যা : যেসব রোগ বিড়ালের মুখের স্বাস্থ্যের সাথে জড়িত, যেমন জিঞ্জিভাইটিস এবং ক্যাভিটিস, বিড়ালের মধ্যে ব্যথা বা অস্বস্তির কারণ হতে পারে মুখ , যার ফলে লালা উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং বিড়াল ঝরতে থাকে।

উত্তেজনা : অ্যানিমেশন বিড়ালকে স্বচ্ছভাবে ঝরতে পারে, যা খেলার কারণে বা যখন তারা খাবার চায় তখন হতে পারে। সাধারণত উদ্বেগের কারণ নয়।

বমি বমি ভাব বা অসুস্থ বোধ :বিড়ালের পাচনতন্ত্রের সাথে জড়িত রোগগুলি বমি বমি ভাব এবং অসুস্থতার লক্ষণগুলির কারণে তাকে ঢেকে রাখতে পারে। এটি অন্যান্য প্রকাশের সাথে যুক্ত হতে পারে যেমন বমি বা ক্ষুধা হ্রাস।

নেশা এবং বিষক্রিয়া : কিছু বিষাক্ত পদার্থ অত্যধিক লালা সৃষ্টি করতে পারে। বিড়ালের জন্য বিষাক্ত গাছ বা ঘরোয়া রাসায়নিক বিড়াল গ্রাস করতে পারে এবং তাকে ঝরঝর করে ছেড়ে দিতে পারে। বিষাক্ত বিড়ালও লক্ষণ দেখাতে পারে।

সিস্টেমিক অসুস্থতা : কিছু চিকিৎসা অবস্থা, যেমন কিডনি, লিভার বা স্নায়বিক সমস্যাগুলিও আপনার বিড়ালকে প্রচুর পরিমাণে মলত্যাগ করতে পারে।

ড্রুলিং বিড়াল: এখনই কি করতে হবে?

পশুর মুখ পরীক্ষা করা এমন কিছু যা মালিকের এখনই করা উচিত। বিড়ালের দাঁত বা গলায় কোন বস্তু আটকে আছে কিনা তা সাবধানে পরীক্ষা করুন। বিদেশী বস্তু জ্বালা এবং অত্যধিক লালা হতে পারে। পেশাদারের নির্দেশনা ছাড়া ওষুধ বা বাড়িতে চিকিত্সা পরিচালনা না করা গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের জন্য উদ্দিষ্ট কিছু পণ্য বিড়ালকে নেশাগ্রস্ত করে তুলতে পারে এবং পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে পারে।

বিড়ালের অন্যান্য উপসর্গ আছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করাও অপরিহার্য। যদি বিড়ালছানাটি বমি, ডায়রিয়া, অলসতা, ক্ষুধার অভাব বা আচরণগত পরিবর্তনের সম্মুখীন হয় তবে শিক্ষককে সচেতন হতে হবে। এই তথ্য সমস্যার কারণ চিহ্নিত করতে সহায়ক হতে পারে।

বিড়ালকে নিয়ে যাওপশুচিকিত্সকদের জন্য প্রচুর পরিমাণে মলত্যাগ করাই হল সর্বোত্তম সমাধান

যেহেতু ঘোলা বিড়াল বিভিন্ন অবস্থার লক্ষণ হতে পারে, তাই আদর্শ হল সমস্যা শনাক্ত করার জন্য পশুচিকিৎসা ক্লিনিকে যাওয়া — বিশেষ করে যদি অত্যধিক লালা যুক্ত হয় অন্যান্য উপসর্গের সাথে এবং দীর্ঘকাল ধরে ঘটছে। সঠিক পরীক্ষার জন্য পশুটিকে পশুচিকিত্সকের কাছে নিয়ে যাওয়া অপরিহার্য। আপনার বিশ্বস্ত পশুচিকিত্সক বিড়ালের লক্ষণ, চিকিৎসা ইতিহাস এবং ক্লিনিকাল পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে একটি সঠিক নির্ণয় করতে সক্ষম হবেন৷

পশুচিকিত্সার জন্য অপেক্ষা করার সময়, প্রাণীটির জন্য একটি শান্তিপূর্ণ এবং আরামদায়ক পরিবেশ প্রদান করুন৷ নিশ্চিত করুন যে তার বিশুদ্ধ জলের অ্যাক্সেস আছে এবং তাকে শান্ত রাখুন।